মেকলে মিনিট (Macaulay Minute)

ভূমিকাঃ (Introduction) 1823 খ্রিস্টাব্দে “General Committee of public Instruction” (GCPI) নামে বাংলাদেশে একটি শিক্ষা সংস্থা গঠিত হয়েছিল। সনদ আইনে বরাদ্দ এক লক্ষ টাকার যথাযথ সদ্বব্যবহারের দায়িত্ব এই কমিটির হাতে দেওয়া হয়। উক্ত সমিতির সদস্যগণ প্রথম দিকে প্রাচ্যশিক্ষার পক্ষপাতি ছিলেন এবং তারা প্রাচ্যশিক্ষার উন্নয়নেই মন দিয়েছিলেন। ভারতে যখন ইংরেজি শিক্ষার চাহিদা তীব্র হয়ে উঠল তখন কমিটির … বিস্তারিত পড়ুন

উডের ডেসপ্যাচ (1854) | 1854 সালে উডের ডেসপ্যাচ এর সুপারিশ | Wood’s Despatch in Bengali | উডের ডেসপ্যাচ কি | 1854 সালে উডের ডেসপ্যাচ এর সুপারিশ গুলি লেখ

ভূমিকাঃ (Introduction) 1813 খ্রিস্টাব্দের সনদ আইনের পর থেকে ভারতবর্ষের শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষার বিভিন্ন বিষয়, যেমন—শিক্ষার লক্ষ্য, গতি-প্রকৃতি, পদ্ধতি ইত্যাদি নিয়ে নানা সমস্যা ও মতবাদ যেমন চলেছিল, তেমনই এই নিয়ে পরীক্ষ নিরীক্ষাও চলছিল। এই ঘটনার প্রায় চল্লিশ বছর বাদে শিক্ষার বিভিন্ন শিক্ষানীতির মূল্য ও কার্যকারিতা বিচার করার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। তারপর 1835 খ্রিস্টাব্দে নতুন করে কোম্পানির সনদ … বিস্তারিত পড়ুন

সনদ আইন -1813 ( Charter Act- 1813 )

ভূমিকাঃ (Introduction) মোগল সাম্রাজ্যের পতনের সঙ্গে সঙ্গে ভারতের সর্বত্র বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। রাজনৈতিক শূন্যতা, অনিশ্চয়তা ও অরাজকতার ফলে জনজীবনের সকল ক্ষেত্রে অবক্ষয়ের লক্ষণ Page সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে। পুরাতন অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ভাঙন দেখা দেয়। জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চায় ভারত পিছিয়ে পড়ে। পলাশির যুদ্ধে ( 1757 খ্রিস্টাব্দ) জয়লাভ ও বাংলা, বিহার, উড়িষ্যার দেওয়ানি লাভের (1765 খ্রিস্টাব্দ) ফলে ভারতের রাজনৈতিক … বিস্তারিত পড়ুন

একটি উত্তেজনাপূর্ণ ক্রিকেট ম্যাচ সম্পর্কে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ রচনা করো।

রাজু : হ্যালো মীনা! তুমি কেমন আছো? মীনা : আমি ভালো আছি আর তোমার কি খবর? রাজু : আমিও বেশ ভালো আছি। তুমি কি গতকাল বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ক্রিকেট ম্যাচটি উপভোগ করেছ? মীনা : অবশ্যই! এই প্রথম নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে বাংলাদেশ। আমি খুব খুশি যে আমি স্টেডিয়ামে ম্যাচ উপভোগ করেছি। রাজু : ম্যাচটি সম্পর্কে তোমার … বিস্তারিত পড়ুন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিষয়ে দুই বন্ধুর একটি কাল্পনিক সংলাপ রচনা করো।

করোনাভাইরাস সম্পর্কে দুই বন্ধুর মধ্যে সংলাপ রচনা করো।

রাজু : হ্যালো মীনা, তোমাকে খুবই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত দেখাচ্ছে। কিন্তু কেন?
মীনা : আমি খুবই চিন্তিত, কারণ আমার এক আত্মীয় স¤প্রতি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং সে এখনো সুস্থ হয়ে ওঠেনি।
রাজু : এটা সত্যিকার অর্থেই খারাপ লাগার মত একটি সংবাদ। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে করোনাভাইরাস যেভাবে খারাপ প্রভাব ফেলেছে, তা অস্বীকার করার মত নয়।

মীনা : হ্যাঁ, তুমি ঠিক বলেছো। আমাদের চারিপাশে প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ এই করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। আর এই মৃত্যু মিছিল যেন থামছেই না।
রাজু : হ্যাঁ, করোনাভাইরাসের কারণে আমাদের প্রত্যাহিক জীবন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা বাইরে বের হতে পারছি না। এমনকি বিদ্যালয়েও যেতে পারছি না। আমাদের প্রায় সারাদিনই বাসায় বদ্ধ থাকতে হয়।

মীনা : শুধু তাই নয়, চারিদিকে এই রোগের প্রচুর বিস্তারের ফলে মানুষ প্রায় কর্মহীন হয়ে পরেছে। অনেকেই চাকরী হারিয়েছে এবং না খেতে পেয়ে কষ্ট করছে।
রাজু : সত্যিই তাই। এই মহামারী ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার কোন উপায় কি তোমার জানা আছে?
মীনা : আপাতদৃষ্টিতে করোনাভাইরাস স্থায়ীভাবে দূর করার কোন চিকিৎসা এখনো আবিস্কৃত হয়নি। তবে কিছু সুরক্ষা নিয়ম মেনে এই রোগের বিস্তার কিছুটা কমানো সম্ভব।
রাজু : কি সেই নিয়মগুলো। দয়া করে বলবে কি?

মীনা : অবশ্যই। আমাদের সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। বারবার সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে। খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবে না। অবশ্যই বাইরে বের হলে মাস্ক পড়তে হবে।
রাজু : তুমি ঠিক বলেছো। সুরক্ষার জন্য আমাদের এই স্বাস্থ্যবিধি অবশ্যই মানা উচিত। এর বাইরে কি আর কোন নিয়ম আছে যা আমাদের অনুসরণ করা উচিত?

মীনা : হ্যাঁ, আমাদের অবশ্যই আক্রান্ত ব্যক্তির কাছাকাছি যাওয়া উচিত নয়। আমাদের জনবহুল জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে এবং একজনের থেকে আরেকজনের অন্তত ৩ ফুট সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে।

রাজু : আমি অবশ্যই তোমার দেয়া নির্দেশনাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করবো এবং আমার পরিচিত সকলকে এ সম্পর্কে সচেতন করবো। তোমার আত্মীয়র জন্য শুভকামনা। আশা করা তিনি খুব শীঘ্রই সুস্থ্য হয়ে উঠবেন। আজ তাহলে বিদায় নিচ্ছি।
মীনা : বিদায়। ভালো থেকো এবং নিজের খেয়াল রেখো।

 

 

 

বিস্তারিত পড়ুন

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে-কোনো একটি কবিতার কাব্যসৌন্দর্য বিচার করো।

শেষের কবিতা

শেষের কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি উপন্যাস। রবীন্দ্রনাথের চিত্রসৃষ্টি পর্যায়ের দ্বিতীয় উপন্যাস (প্রথমটি যোগাযোগ) এটি। ১৯২৭ সাল (১৩৩৪ বঙ্গাব্দের ভাদ্র) থেকে ১৯২৮ সাল (১৩৩৪ বঙ্গাব্দের চৈত্র) অবধি প্রবাসীতে ধারাবাহিকভাবে রচনাটি প্রকাশিত হয়।

 

কাব্য সৌন্দর্য

রবীন্দ্রনাথের শেষজীবনে ছবি আঁকার কালে কথাসাহিত্যের চিত্রধর্মে কিছু কিছু নূতনত্ব দেখা গেছে। কলমের স্বল্প আঁচড়ে বক্তব্যকে নিশ্চিতভাবে চোখের সামগ্রী করে তোলার এক বিশেষ ঝোঁক এবং সেই সঙ্গে দক্ষতা।

  • ” অমিত বলে, ফ্যাশানটা হল মুখোশ, স্টাইলটা হল মুখশ্রী। ওর মতে, যারা সাহিত্যের ওমরাও দলের, যারা নিজের মন রেখে চলে, স্টাইল তাদেরই। আর যারা আমলা দলের, দশের মন রাখা যাদের ব্যবসা, ফ্যাশান তাদেরই। … কানাত হল ফ্যাশানের, বেনারসি হল স্টাইলের – বিশেষের মুখ বিশেষ রঙের ছায়ায় দেখবার জন্যে।”
  • ” কমল-হীরের পাথরটাকে বলে বিদ্যে, আর ওর থেকে যে আলো ঠিকরে পড়ে ,তাকে বলে কালচার। পাথরের ভার আছে, আলোর আছে দীপ্তি।”
  • ” সায়াহ্নের এই পৃথিবী যেমন অস্ত-রশ্মি-উদ্ভাসিত আকাশের দিকে নি:শব্দে আপন মুখ তুলে ধরেছে, তেমনি নীরবে, তেমনি শান্ত দীপ্তিতে লাবণ্য আপন মুখ তুলে ধরলে অমিতের নতমুখের দিকে।”
  • ” সেইখানে পশ্চিমের দিকে মুখ করে দুজনে দাঁড়ালো। অমিত লাবণ্যের মাথা বুকে টেনে নিয়ে তার মুখটি উপরে তুলে ধরল। লাবণ্যের চোখ অর্ধেক বোজা, কোণ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে।

 

 

বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চশিক্ষায় CBCS (Choice Based Credit System)-এর সুবিধা-অসুবিধা বিষয়ে দুই অভিভাবকের মধ্যে কাল্পনিক সংলাপ রচনা করো।

শিক্ষার্থীদের ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধার্থে সিবিসিএস সিলেবাস চালু করা হয়েছে। যুক্তিতে বলা হয়েছে যে শিক্ষার্থীদের ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধার্থে CBCS সিলেবাস চালু করা হয়েছে যাতে পরীক্ষার পদ্ধতি এবং মার্কিং স্কিম শিক্ষার্থীদের জন্য সহজতর হয়। অনুমান বলছে যে CBCS পাঠ্যক্রমটি ক্রেডিট ট্রান্সফার না চাওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য মোটেও কার্যকর নয়। এই থেকে, আমরা বলতে পারি যে অনুমান যৌক্তিকভাবে সঠিক … বিস্তারিত পড়ুন

উনিশ শতকের বাংলা মহিলা কবিদের সাহিত্যচর্চার পরিচয় দাও।

বাংলা ভাষার বয়স প্রায় হাজার-বছরেরও বেশি। মাগধী-অপভ্রংশ থেকে বহু বিবর্তনের পরে বাঙলা ভাষার উদ্ভব। প্রায় আঠারো শতক পর্যন্ত। চর্যাপদ-চণ্ডীদাস-শ্রীকৃষ্ণকীর্তন-বিদ্যাপতি প্রমুখের জন্য বৈষ্ণব-পদাবলী, অনুবাদ-সাহিত্য, কয়টি প্রধান মঙ্গলকাব্য ও জীবনীসাহিত্য এবং নানাজাতীয় লােক-সাহিত্যের সৃষ্টি হয়েছিল। এরপরে বাংলা সাহিত্যের গতিকে প্রশস্ত করেছিলেন রাজা রামমোহন রায় ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, যে ধারা প্রবেশ করেছিল আধুনিক যুগে। এই সময়ে এই সুদীর্ঘ … বিস্তারিত পড়ুন

উনিশ শতকে বাংলা কবিতা বিহারীলাল চক্রবর্তীর হাতে যে অভিনবত্ব লাভ করেছিল তার পরিচয় দাও।

ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বিহারীলাল চক্রবর্তী হলেন রোমান্টিক যুগের প্রবর্তক এবং গীতিকবি। মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘আত্মবিলাপ'(১৯৬১) ও ‘বঙ্গভূমির প্রতি’ (১৮৬২) কবিতা দুটি বাদ দিলে বিহারীলালই প্রথম সার্থক গীতিকবি রূপে আত্মপ্রকাশ করেন। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ হল ‘সংগীত শতক’, ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়। তাঁর প্রকৃত কৃতিত্ব হল এই যে, তিনি মধুসূদন-এর যুগে কাব্য রচনা করেও মধুসূদনকে অনুসরণ … বিস্তারিত পড়ুন

সুধীন্দ্রনাথ দত্তের ‘শাশ্বতী’ কবিতায় আধুনিক কবিতার লক্ষণগুলি নিরূপণ করো। অথবা সুধীন্দ্রনাথ দত্তের ‘শাশ্বতী’ কবিতায় আধুনিক কবিতার বৈশিষ্ট্যগুলি কতখানি প্রকাশ পেয়েছে তা আলোচনা করো।

অর্থবহ কবিতার আঁচল ধরে হেঁটে যেতে যেতে চোখে পড়ে এর অপার সৌন্দর্যের চিত্রকল্প। এই সৌন্দর্যকে লালন করে কবিতার শরীরে প্রয়োজনমাফিক এক-একটি ফুল গুঁজে দিতে পারলেই তা হয়ে উঠবে প্রেয়সীর খোলা চুলের মতো দীঘল, সাবলীল ও প্রাঞ্জল। রূপক, উপমার পাশাপাশি চিত্রকল্পও পাঠকের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য হওয়া জরুরি। কেননা, চিত্রকল্পের মাধ্যমে কবির নিজস্ব ঢং প্রকাশিতহ হয়। কবিতার শরীরে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে … বিস্তারিত পড়ুন

Building codes & building regulations part 2. Explore your city business guide– . Building work dm developments north west.