মেহেরগড় সভ্যতার গুরুত্ব সম্পর্কে লেখ।

তাম্র-প্রস্তর যুগে ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম অংশে বোলান গিরিপথের নিকটবর্তী অঞ্চলে এক সুপ্রাচীন গ্রামীণ সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল, যা মেহেরগড় সভ্যতা নামে পরিচিত। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি প্রত্নতত্ত্ববিদ জাঁ ফ্রাঁসোয়া জারিজ এবং পাকিস্তানের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের প্রধান রিচার্ড মিডো বেলুচিস্তানের পশ্চিমে সিন্ধু উপত্যকার কাচ্চি সমভূমিতে মেহেরগড় সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কার করেন। সাতটি পর্যায়ে বিভক্ত এই সভ্যতার মধ্যে দিয়ে ভ্রাম্যমাণ পশুপালকের জীবন … বিস্তারিত পড়ুন

হরপ্পা সভ্যতার পতনের কারণগুলি সম্পর্কে আলোচনা কর।

সূচনা: আনুমানিক ১৭৫০ খ্রি.পূ. নাগাদ হরপ্পা সভ্যতার অবলুপ্তির সূচনা ঘটে এবং পরবর্তী ১০০ বা ১৫০ বছরের মধ্যে সমগ্র হরপ্পা সভ্যতার সম্পূর্ণ অবলুপ্তি ঘটে। এই অবলুপ্তির প্রকৃত কারণ নিয়ে মতভেদ থাকলেও অধিকাংশ ঐতিহাসিক এই সভ্যতার পতনের সুনির্দিষ্ট কিছু কারণের ওপর জোর দিয়েছেন। হরপ্পার সভ্যতার পতনের কারণসমূহ [1] ভূপ্রকৃতির পরিবর্তন: একদা সিন্ধু অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত হত। কিন্তু … বিস্তারিত পড়ুন

সিন্ধু সভ্যতার বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা করো

আমার প্রিয় ছাত্রছাত্রী, আজ আমি তোমাদের সাথে শেয়ার করব “সিন্ধু সভ্যতার বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা করো (Discuss the features of Indus civilization) – প্রশ্নটি নিয়ে। তোমারা সম্পূর্ণ পোস্টটি মন দিয়ে পড়ো আশাকরি খুব ভালো লাগবে। দয়ারাম সাহানি, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, স্যার জন মার্শাল প্রমুখ পুরাতাত্ত্বিকদের প্রচেষ্টায় হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারো-কে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা প্রথম নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা ‘সিন্ধু সভ্যতা’র … বিস্তারিত পড়ুন

সঙ্গম যুগের উপর একটি প্রবন্ধ

সঙ্গম সাহিত্য – প্রাচীন যুগে দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু অঞ্চলে তামিল সাহিত্যের বিকাশকে কেন্দ্র করে একটি নতুন ধরণের সাহিত্যের বিকাশ ঘটেছিল, যা সঙ্গম সাহিত্য নামে পরিচিত। ‘সঙ্গম’ কথাটি একটি দ্রাবিড় শব্দ।সঙ্গম কথাটির অর্থ হল গোষ্ঠী, সমাজ বা পরিষদ। তামিল সাহিত্যের আদি যুগের কবি গোষ্ঠীর দ্বারা সঙ্গম সাহিত্য রচিত হয়েছে। ১০০ থেকে ৩০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী এই ২০০ … বিস্তারিত পড়ুন

কনিষ্কের কৃতিত্ব পর্যালোচনা কর।

কুষাণ সম্রাট কণিষ্কের কৃতিত্ব প্রসঙ্গে সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি, কুষাণ সাম্রাজ্যের ভারতীয়করণ, বাণিজ্যের উন্নতি, বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার, সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা ও সাহিত্যে অবদান সম্পর্কে জানবো। কুষাণ সম্রাট কণিষ্কের কৃতিত্ব ঐতিহাসিক ঘটনা কণিষ্কের কৃতিত্ব সাম্রাজ্য কুষাণ সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠাতা কুজুল কদফিসেস শ্রেষ্ঠ রাজা কণিষ্ক শেষ রাজা দ্বিতীয় বাসুদেব কুষাণ সম্রাট কণিষ্কের কৃতিত্ব ভূমিকা :- বিম কদফিসেস -এর মৃত্যুর পর কুষাণ … বিস্তারিত পড়ুন

অশোকের ধম্ম বলতে কী গুলি আলোচনা করো। বোঝায় ? তার ধর্মের মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্য

অশোকের ” ধম্ম ” সম্পর্কে আলোচনা কর। তাঁর ” ধম্ম ” কি বৌদ্ধ ধর্ম ছিল ? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। ধর্ম প্রচারের জন্য অশোক কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন ? অশোকের ” ধম্ম ” সম্পর্কে আলোচনা কর। তাঁর ” ধম্ম ” কি বৌদ্ধ ধর্ম ছিল ? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। ধর্ম প্রচারের জন্য … বিস্তারিত পড়ুন

সিন্ধু সভ্যতার উদ্ভব ও বিস্তৃতি লেখ

পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ ছিল সিন্ধু সভ্যতা। তাম্র-প্রস্তর যুগের এই সভ্যতা ছিল একটি উন্নত নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা। উদ্ভব ঃ ১৯২১-২২ খ্রিস্টাব্দে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্যের ফলে সিন্ধু সভ্যতার আবিষ্কার ঘটে। এই সভ্যতার মানুষের ব্যবহৃত দ্রব্যসামগ্রী, হাতিয়ার, রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি প্রভৃতি বিশ্লেষণ করে ঐতিহাসিকরা মনে করেন যে, সিন্ধু সভ্যতা ছিল প্রাগৈতিহাসিক যুগের সভ্যতা। এই সভ্যতার মানুষ লোহার ব্যবহার জানত না। কিন্তু … বিস্তারিত পড়ুন

সিন্ধু সভ্যতার মানুষের ধর্মীয় জীবন সম্পর্কে আলোচনা করো

হরপ্পা সভ্যতা বা সিন্ধু  সভ্যতার মানুষের ধর্মীয় হরপ্পা সভ্যতায় প্রাপ্ত বিভিন্ন মূর্তি, সিলমোহর প্রভৃতি থেকে সিন্ধু যুগের মানুষের ধর্মীয় জীবনের পরিচয় পাওয়া যায়।  প্রকৃতিপূজা ঃ হরপ্পায় প্রাপ্ত বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষ থেকে অনুমান করা হয় যে, সেযুগের মানুষ প্রকৃতির পূজা করত। তারা জল, আগুন, নদী, আকাশ প্রভৃতিকে দেবতাজ্ঞানে পূজা করত। বিভিন্ন সিলমোহর থেকে ধারণ করা হয় সিন্ধুবাসীরা ষাঁড়, হাতি, … বিস্তারিত পড়ুন

বৈদিক যুগে নারীদের অবস্থা কেমন ছিল

বৈদিক যুগে নারীদের অবস্থা – বৈদিক যুগকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হল ঋকবৈদিক যুগ এবং অপরটি পরবর্তী বৈদিক যুগ। আর বৈদিক যুগ বলতে এই দুই সময়কালকে একত্রে বোঝায়। বৈদিক সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সমাজে নারীদের অবস্থা এবং অধিকার। আর্যদের চারটি বেদ এবং অন্যান্য বৈদিক সাহিত্য থেকে সমাজে নারীদের অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। … বিস্তারিত পড়ুন

কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র সম্পর্কে টীকা লেখ

কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র – জনশ্রুতি অনুসারে কৌটিল্য বা বিষ্ণু গুপ্ত ছিলেন সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের মন্ত্রী। তিনি অর্থশাস্ত্র নামক সুবিখ্যাত গ্রন্থের রচয়িতা। অর্থশাস্ত্র গ্রন্থটির সঙ্গে দীর্ঘকাল ভারতবাসীর কোন পরিচয় ছিল না। ১৯০৫ সালে মহীশুরের পন্ডিত ডক্টর শ্যাম শাস্ত্রী সংস্কৃত ভাষায় রচিত এই গ্রন্থটি আবিষ্কার করেন। ১৯০৯ সালে গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। নিম্নে কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র সম্পর্কে আলোচনা করা হল – … বিস্তারিত পড়ুন

The site is not registered with quic. Wordpress › error.