ভারতে বৌদ্ধ ধর্ম ও জৈন ধর্ম সামাজিক অর্থনৈতিক পটভূমি মূল্যায়ন কর।

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে প্রাচীন ভারতে রাজনৈতিক অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবনেও বহু পরিবর্তন ঘটে। ধর্মীয় ক্ষেত্রে এই পরিবর্তনের প্রভাবে তৎকালীন সময়ে ভারতে প্রতিবাদী ধর্মের উদ্ভব ঘটে। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতে ৬৩ টি প্রতিবাদী ধর্মের উত্থান ঘটেছিল, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল বৌদ্ধ ও জৈনধর্ম। নিন্মে প্রতিবাদী ধর্ম উত্থানের পটভূমি আলোচনা করা হল – আড়ম্বরপূর্ণ … বিস্তারিত পড়ুন

মহাজনপদ গুলির মধ্যে মগধের উত্থানের কারণ গুলি আলোচনা করো.

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে উত্তর ভারতে 16 টি মহাজনপদের অস্তিত্ব ছিল.  এই মহাজনপদ গুলির একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত সর্বদা.  অবশেষে আধিপত্যকে কেন্দ্র করে উত্তর ভারতে রাজনৈতিক ঐক্য প্রতিষ্ঠা হয়. কোন একটি নির্দিষ্ট কারণে কিন্তু মগধ সর্বশক্তিমান হয়ে ওঠেনি,  মহাজনপদ গুলির মধ্যে মগধের উত্থানের পেছনে একাধিক কারণ বিদ্যমান ছিল. মগধের উত্থানের প্রধান কারণ গুলি হল. ১. … বিস্তারিত পড়ুন

হষাঙ্ক বংশের আমলে বিশেষ করে বিম্বিসার ও অজাতশত্ৰু নেতৃত্বে কিভাবে মগদে উত্থান ঘটে তা আলোচনা কর।

হর্যঙ্ক বংশের পরবর্তী শাসক অজাত শত্রু ছিলেন বিম্বিসারের দ্বিতীয়া স্ত্রী লিচ্ছবি রাজকন্যা চেতনার গর্ভজাত সন্তান। বিম্বিসারের শাসন কালে অজাতশত্রু চম্পার শাসক হিসাবে নিযুক্ত ছিলেন। মগধের সিংহাসনে আরোহন করার জন্য অধৈর্য হয়ে তিনি শেষ পর্যন্ত বিম্বিসার কে হত্যা করে সিংহাসনে বসে ছিলেন বলে দাবি করা হয়েছে বৌদ্ধ গ্রন্থাদিতে। যেভাবেই তিনি সিংহাসনে আরোহন করুন না কেন, পিতার … বিস্তারিত পড়ুন

মহাজনপদ গুলির মধ্যে মগধের উত্থানের কারণ গুলি আলোচনা করো

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে উত্তর ভারতে 16 টি মহাজনপদের অস্তিত্ব ছিল.  এই মহাজনপদ গুলির একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত সর্বদা.  অবশেষে আধিপত্যকে কেন্দ্র করে উত্তর ভারতে রাজনৈতিক ঐক্য প্রতিষ্ঠা হয়. কোন একটি নির্দিষ্ট কারণে কিন্তু মগধ সর্বশক্তিমান হয়ে ওঠেনি,  মহাজনপদ গুলির মধ্যে মগধের উত্থানের পেছনে একাধিক কারণ বিদ্যমান ছিল. মগধের উত্থানের প্রধান কারণ গুলি হল. ১. … বিস্তারিত পড়ুন

মগধের উত্থানের কারণগুলি আলোচনা করা

বিম্বিসারের রাজত্বকালে মগধের অগ্রগতির ইতিহাসের সূচনা হয়। কলিঙ্গ জয়ের দ্বারা সেই অগ্রগতির সমাপ্তি ঘটে। কয়েক শতাব্দী ধরে মগধ রাজ্যটি ছিল উত্তর ভারতের কেন্দ্রস্থল। তবে মগধের উত্থান কোন আকস্মিক ঘটনা নয়। এর মূলে ছিল বিভিন্ন কারণ। যেমন – ভৌগোলিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ঃ ভৌগোলিক ও প্রাকৃতিক পরিবেশ মগধের অনুকূলে ছিল। পর্বত, নদী ও খাল পরিবেষ্টিত থাকায় মগধের নিরাপত্তার কোন অভাব ছিল না। মগধের প্রাচীন রাজধানী ছিল সাতটি পর্বতমালা … বিস্তারিত পড়ুন

পরবর্তী বৈদিক যুগে আর্যদের সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক অবস্থার বিবরণ দিন।

পরবর্তী বৈদিক যুগের আর্য সভ্যতার :- পরবর্তী বৈদিক যুগে আর্যদের সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক জীবনে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যায়।        -: সেগুলো আলোচনা করা হল :- সামাজিক অবস্থা :- এযুগেও ঋগৈ¦দিক যুগের মত সমাজ ব্যবস্থার ভিত্তি ছিল পরিবার। গৃহনির্মাণ বা পোশাকের ক্ষেত্রে এ যুগে তেমন কোন পরিবর্তন ঘটেনি। খাদ্যের ক্ষেত্রে মাংসাহারকে ভাল … বিস্তারিত পড়ুন

ঋক বৈদিক যুগে আর্যদের সামাজিক অবস্থা আলোচনা কর।

ঋক বৈদিক যুগে আর্যদের সামাজিক জীবন ছিল পিতৃতান্ত্রিক ও একান্নবর্তী পরিবার । ঋক বৈদিক সমাজের ভিত্তি ; পরিবারের সবচেয়ে বয়স্ক পুরুষ হতেন পরিবারের কর্তা , যাঁকে গৃহপতি বলা হত ।  সমাজে নারীর স্থান  ঋক বৈদিক যুগে নারীরা যথেষ্ট সম্মানের অধিকারিণী ছিলেন । তাঁরা ধর্মীয় ক্রিয়াকর্মে , সামাজিক উৎসব  অনুষ্ঠানে , বিদ্যাচর্চায় , এমনকি যুদ্ধেও অংশ … বিস্তারিত পড়ুন

হরপ্পা বা সিন্ধু সভ্যতার  নগর পরিকল্পনা সম্পর্কে লেখা

সিন্ধু বা হরপ্পা সভ্যতা নগর পরিকল্পনা ভূমিকা :-  সিন্ধু বা হরপ্পা সভ্যতা এক নগরকেন্দ্রিক সভ্যতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। এক উন্নত নাগরিক পরিবেশে হরপ্পাবাসীরা উন্নত, আধুনিক জীবন যাপন করত।  হরপ্পা সভ্যতা নগর পরিকল্পনা : হরপ্পা সভ্যতার নগর পরিকল্পনা গুলি হলো — (১) আঞ্চলিক বিভাজন (২) রাস্তা (৩) ঘরবাড়ি (৪) পয়ঃপ্রণালী (৫) স্নানাগার (৬) হরপ্পার শস্যাগার (৭) নির্মাণশৈলী … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাচীন প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা করো।

প্রাচীন প্রস্তর যুগের বৈশিষ্ট্য :- সুদূর অতীত থেকে শুরু করে ইতিহাসের লিখিত উপাদানের প্রাপ্তি কালের পূর্ব পর্যন্ত সময়কালকে প্রাগৈতিহাসিক যুগ বলা হয়। মানুষ প্রথম থেকে বিভিন্ন ধরণের পাথরের হাতিয়ার ব্যবহার করে খাদ্যের সংস্থান করত। তাই এই যুগকে প্রস্তর যুগ বলা হয়। বিভিন্ন প্রত্নতত্ত্ববিদগণ পাথরে নির্মিত হাতিয়ারের ক্রমোন্নতি লক্ষ্য করে প্রস্তর যুগ কে তিনটি ভাগে ভাগ … বিস্তারিত পড়ুন

প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের উপাদান হিসেবে সাহিত্যিক উপাদান গুলির গুনাগুন বিচার কর।

প্রাচীন ভারতের ইতিহাস রচনায় সাহিত্যিক উপাদানগুলির গুরুত্ব আলোচনা কর:- প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের উপাদানগুলিকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায় । যথা —সাহিত্যিক উপাদান এবং প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান । প্রাচীন ভারতের ইতিহাস রচনায় সাহিত্যের ভূমিকা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ । সাহিত্যিক উপাদানগুলিকে দুই ভাগে ভাগ করা যেতে পারে । যেমন— (১) দেশীয় সাহিত্য এবং (২) বৈদেশিক বিবরণী । (১) … বিস্তারিত পড়ুন

Hand tools dm developments north west. Tushar enterprises pen raigad. Madhura nagarilo yamuna thatilo song lyrics in english telugu and hindi | pellisandadi | roshann, sreeleela | m.