বচনের সংজ্ঞা লেখ। গুণ ও পরিমাণের ভিত্তিতে বচনের শ্রেণীবিভাগ কর ও উদাহরণ দাও

বচনের সংজ্ঞা লেখ। গুণ ও পরিমাণের ভিত্তিতে বচনের শ্রেণীবিভাগ কর ও উদাহরণ দাও

সাদৃশ্যমূলক যুক্তি মূল্যায়নের মানদণ্ডগুলি বিষয়ে আলোচনা কর

সাদৃশ্যমূলক অনুমান মূল্যায়নের মানদন্ড কি কি শর্তের ওপর নির্ভর করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হল ১। যতগুলো বস্তুর মধ্যে সাদৃশ্যের কথা বলা হচেছ তাদের সংখ্যা নিরূপণ করা।আমি যে দোকান থেকে চা খেয়েছি সে দোকানের চা ভাল হয়নি বলে আমার বন্ধুকে ঐ দোকানে চাখেতে নিষেধ করলাম। বন্ধুটি আমাকে বলতে পারে, একবার খারাপ হয়েছে বলে দোকানটাকেবাদ করে … বিস্তারিত পড়ুন

গুণ, পরিমাণ এবং গুণ ও পরিমাণের যৌথ প্রয়োগে বচনের শ্রেণীবিভাগ করে দেখাও ও প্রতিটির উদাহরণ লেখ

গুণ, পরিমাণ এবং গুণ ও পরিমাণের যৌথ প্রয়োগে বচনের শ্রেণীবিভাগ করে দেখাও ও প্রতিটির উদাহরণ লেখ

‘পদের ব্যাপ্যতা” বলতে কি বোঝ ? A, E, I ও O বচনের কোন কোন পদ ব্যাপ্য দেখাও

এখন দেখা যাক, A,E,I,O বচনের কোন কোন পদ ব্যাপ্য এবং কোন কোন পদ অব্যাপ্য-

সামান্য সদর্থক বচন বা A বচন : “সকল মানুষ হয় মরণশীল জীব“— এই A বচন টিতে বিধেয় পদ “মরণশীল জীব” উদ্দেশ্য পদ “মানুষ” শ্রেণীর সকল সদস্য সম্পর্কে স্বীকার করা হয়েছে। অর্থাৎ উদ্দেশ্য পদটির দ্বারা নির্দেশিত জাতির সমগ্র বা সবটুকুকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেই কারণে উদ্দেশ্য পদ “মানুষ” পদ টি ব্যাপ্য হয়েছে। 

কিন্তু বিধেয় পদ “মরণশীল জীব” পদ ব্যাপ্য হয় নি। কারণ– বিধেয় পদটির দ্বারা নির্দেশিত জাতির সমগ্র বা সবটুকু অংশ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে কিনা তার স্পষ্ট কোনো ইঙ্গিত নেই। “মরণশীল” বলতে “মানুষ” ছাড়াও অন্যান্য জীব (যেমন কুকুর, বিড়াল, ছাগল, গরু, ইত্যাদি) কে বোঝায়। বস্তুত “মানুষ” হল মরণশীল প্রাণীদের একটি বিশেষ অংশ। সুতরাং বিধেয় পদ ব্যাপ্য হয় নি

তাই পূর্বোক্ত আলোচনা থেকে সিদ্ধান্ত করা যেতে পারে যে A বচন কেবলমাত্র উদ্দেশ্য করে বিধায়কের ব্যাপক করে না।

উল্লেখ্য যে সকল A বচন এর উদ্দেশ্য ও বিধেয় পদ সম ব্যাপক, সেই সকল এ বচনের ক্ষেত্রে পূর্বোক্ত নিয়মটি গ্রাহ্য নয়। এই সকল A বচনের ক্ষেত্রে উদ্দেশ্য এবং বিধেয় উভয় পদ ব্যাপ্য। যেমন—- 

           ১) সংজ্ঞার্থ জ্ঞাপক বচন। (সকল ত্রিভুজ হয় তিনটি বাহু দ্বারা বেষ্টিত সমতল ক্ষেত্র)

            ২) পুনরুক্তি মূলক বচন। (সকল গাছ হয় উদ্ভিদ)

             ৩) উদ্দেশ্য ও বিধেয় নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য পথ যুক্ত বচন। (মাউন্ট এভারেস্ট হয় পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ)

সামান্য নঙর্থক বা E বচন:

কোনো মানুষ নয় সর্বাঙ্গসুন্দর“।—- এই E বচন টি তে বিধেয় পদ সর্বাঙ্গসুন্দর উদ্দেশ্য পদ মানুষ শ্রেণির সম্পূর্ণ জাতি সম্পর্কে অস্বীকার করেছে। অর্থাৎ এই পদটির সম্পূর্ণ ব্যক্তার্থ গৃহীত হয়েছে। ফলে মানুষ এই উদ্দেশ্য পদ ব্যাপ্য

       কিন্তু  বিধেয় পদটির সম্পর্কে স্পষ্ট ভাবে কিছু বলা হয়নি। তবে বচনটি থেকে একথা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে মানুষ শ্রেণীটি সমগ্রভাবে সর্বাঙ্গসুন্দর শ্রেণীর বহির্ভূত। যুক্তি বিজ্ঞানে কোনো একটি পদ অস্বীকার করা অর্থ পদটির সম্পূর্ণ ব্যর্থ কে অস্বীকার করা। এখানে সর্বাঙ্গসুন্দর পট্ট্রি মানুষ সম্পর্কে অস্বীকার করায় ব্যাপ্য হয়েছেসুতরাং E বচনের সাধারণ নিয়ম হলো E বচন উভয় পদকে ব্যাপ্য করে।


বিস্তারিত পড়ুন

আবর্তনের বিভিন্ন নিয়মগুলি উদাহরণসহ আলোচনা কর

আবর্তন কাকে বলে  ? যে অমাধ্যম অনুমানে একটি বচনের উদ্দেশ্যে ও বিধেয় কে ন্যায় সংগত ভাবে যথাক্রমে অন্য একটি বচনের বিধেয় ও উদ্দেশ্য পরিণত করা হয় , তাকে আবর্তন বলে ।আবর্তনের ক্ষেত্রে হেতুবাক্য ( আশ্রয় বাক্য ) টিকে বলা হয় আবর্তনীয় এবং সিদ্ধান্ত টিকে বলে আবতিত । আবর্তনের নিয়মাবলী :– ক) আশ্রয়বাক্যের উদ্দেশ্যেপদ সিদ্ধান্তের বিধেয় … বিস্তারিত পড়ুন

আবর্তনের বিভিন্ন নিয়মগুলি উদাহরণসহ আলোচনা কর

আবর্তনের বিভিন্ন নিয়মগুলি উদাহরণসহ আলোচনা কর(Explain different rules of Conversion with examples)

Site not found. Wordpress › error. 二、新北市:healthy new taipei 社群.