বিভক্তি কাকে বলে ? শূন্য বিভক্তি বলতে কী বোঝ ? তির্যক বিভক্তি কাকে বলে ?

যে সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টি শব্দ বা ধাতুর শেষে সংযুক্ত হয়ে অর্থপ্রকাশ করে ,সেই সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টিকে বিভক্তি বলে । যেমন – কে ,রে ,এর ইত্যাদি শূন্য বিভক্তিঃ  যে শব্দ বিভক্তি পদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শব্দকে পদে পরিণত করে কিন্তু নিজে অপ্রকাশিত অবস্থায় থাকে এবং মূল শব্দটির কোন পরিবর্তন ঘটায় না, তাকে … বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী বাংলা স্বরধ্বনিগুলি বিন্যস্ত করো।

স্বরধ্বনিকে উচ্চারণ করার সময় শ্বাসবায়ু যেহেতু কোথাও বাধা পায় না, তাই সাধারণ ভাবে এদের উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী ভাগ করা হয় না, মুখগহ্বরের আকার আকৃতি অনুসারেই ভাগ করা হয়ে থাকে। তবু বাগ্যন্ত্রের যে স্থানটি একটি স্বরের উচ্চারণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে, সেই স্থান অনুসারে স্বরের উচ্চারণ স্থান নির্ণয় করা হয়। নিচে এই অনুসারে বাংলা স্বরগুলির উচ্চারণ … বিস্তারিত পড়ুন

অনুসর্গ বলতে কী বোঝ ? দৃষ্টান্ত দাও।

বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকেই অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলা হয়। অনুসর্গগুলো কখনো প্রাতিপদিকের পরে ব্যবহৃত হয়, আবার কখনো ‘কে’ বা ‘র’ বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে বসে। বাংলা অনুসর্গ দুই প্রকার।[১] যথা-

অনুসর্গ বলতে কী বোঝ ? দৃষ্টান্ত দাও।

শব্দ মধ্যস্থ কোনো ব্যঞ্জন ধ্বনির পর যদি ই-কার বা উ-কার থাকে তবে সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যদি ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে উচ্চারিত হয়ে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটায় সেটাই হল অপিনিহিতি। “শব্দের মধ্যে ই’ বা ‘উ’ থাকলে, সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যথা—নির্দিষ্ট স্থানের আগেই উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে

অপিনিহিতি কাকে বলে ? উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।

শব্দ মধ্যস্থ কোনো ব্যঞ্জন ধ্বনির পর যদি ই-কার বা উ-কার থাকে তবে সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যদি ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে উচ্চারিত হয়ে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটায় সেটাই হল অপিনিহিতি। “শব্দের মধ্যে ই’ বা ‘উ’ থাকলে, সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যথা—নির্দিষ্ট স্থানের আগেই উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে

সমীভবন কাকে বলে? সমীভবন কত প্রকার ও কি কি?

উচ্চারণের সুবিধার জন্য দুটি পাশাপাশি ভিন্ন বর্ণ একে অপরের প্রভাবে এক রকম হলে তাকে সমীভবন বলে। অর্থাৎ শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একটি অপরটির প্রভাবে সংগতি বা সমতা লাভ করলে, তখন তাকে সমীভবন বলা হয়। সমীভবন এর উদাহরণ: কর্ম > কম্ম, জন্ম > জম্ম, গল্প > গপ্প, পদ্ম > পদ্দ,  ধর্ম >  ধম্ম, বদজাত  > বজ্জাত, কঁদনা … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ সংজ্ঞা লেখোঃলোকনিরুক্তি অথবা স্বরভক্তি, সমীভবন, অপিনিহিতি ।

লোকনিরুক্তি :–     অচেনাকে চেনা ছকে ফেলতে আমরা চিরকালই পছন্দ করি। অচেনা শব্দকেও আমরা তাই চেনা শব্দের আদলে ঢেলে নিতে চেষ্টা করি। যেমন বিদেশি ভাষার অচেনা শব্দ Hospital (হসপিটাল) বাংলা ভাষায় প্রবেশ করে হাসপাতাল হয়ে গেছে। ‘পাতাল’ কথাটি আমাদের চেনা, তাই হসপিটাল হয়েছে হাসপাতাল। এই ধরনের পরিবর্তনের নাম লোকনিরুক্তি। তাহলে লোকনিরুক্তি কাকে বলে? উঃ- কোনো অপরিচিত … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাওঃ  সমীভবন, সংকর শব্দ

সমীভবন –  উচ্চারণের সুবিধার জন্য দুটি পাশাপাশি ভিন্ন বর্ণ একে অপরের প্রভাবে এক রকম হলে তাকে সমীভবন বলে। অর্থাৎ শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একটি অপরটির প্রভাবে সংগতি বা সমতা লাভ করলে, তখন তাকে সমীভবন বলা হয়। সমীভবন এর উদাহরণ: কর্ম > কম্ম, জন্ম > জম্ম, গল্প > গপ্প, পদ্ম > পদ্দ,  ধর্ম >  ধম্ম, বদজাত  > … বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চারণস্থান অনুযায়ী বাংলা ব্যঞ্জনধ্বনিগুলির শ্রেণিবিন্যাস করো।

ব্যঞ্জনধ্বনির উচ্চারণ কী ভাবে হয় উৎপত্তিগত দিক দিয়ে স্বরধ্বনির সঙ্গে ব্যঞ্জনধ্বনির একটি মূলগত পার্থক্য রয়েছে। এই আলোচনায় আমরা সেই মৌলিক পর্থক্যটিতেই আলোকপাত করতে চেষ্টা করব। ব্যঞ্জনধ্বনির সংজ্ঞা হিসেবে বলা যায়: যে ধ্বনিকে উচ্চারণ করার জন্য শ্বাসবায়ুকে বাগ্যন্ত্রের কোথাও না কোথাও বাধা দিতে হয়, তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে। উচ্চারণ স্থান অনুসারে ব্যঞ্জনের শ্রেণিবিভাগ : বাংলার অধিকাংশ ব্যঞ্জন … বিস্তারিত পড়ুন

ধ্বনি পরিবর্তনের কারণগুলি উল্লেখ করো। এর প্রধান ধারাগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাংলা একটা প্রাণবন্ত চলমান ভাষা । বহু বছরের ধীর ও ধারাবাহিক বিবর্তনে বাংলা ভাষার বর্ণ ও সংযুক্ত বর্ণের মূল ধ্বনির নানা পরিবর্তন ঘটেছে । ধ্বনির পরিবর্তনশীলতা বাংলা ভাষাকে আরো আন্তরিক ও প্রাণবন্ত করে তুলেছে । এই পরিবর্তনের পিছনে যে যে কারণগুলি রয়েছে সেগুলি হল —(১) ভৌগোলিক পরিবেশ ও জলবায়ু, (২) উচ্চারণে অসাবধানতা ও উচ্চারণ-কষ্ট লাঘবের … বিস্তারিত পড়ুন

Owner builder south africa ? the building regulations in south africa. Gpj nxtgen infrastructure private limited. Graphics dm developments north west.