বাংলা গদ্য সাহিত্যে শ্রীরামপুর মিশনের ভূমিকা ও গুরুত্ব লেখো।

শ্রীরামপুর মিশনের ভূমিকা: বাংলা গদ্যের চর্চার ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর মিশনের অবদান অনেকখানি। প্রধানত বঙ্গদেশে খ্রিস্টধর্ম প্রচারের জন্যই কলকাতার নিকটবর্তী হুগলির শ্রীরামপুরে এই মিশন প্রতিষ্ঠা করেন ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে খ্রিস্টান মিশনারীরা। ইংরেজ শাসন শুরু হওয়ার পর থেকে প্রতিদিনের কাজকর্মে এবং জীবিকার প্রয়ােজনে শিক্ষার গুরুত্ব দ্রুতবেগে বাড়তে থাকে। ইংরেজরা শাসনকার্য পরিচালনার জন্য গদ্য চর্চা করতে থাকেন। বিশেষ প্রয়ােজনবােধকে সামনে … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা কবিতায় কবি ঈশ্বরগুপ্তের অবদান সংক্ষেপে আলােচনা করো।

বাংলা কাব্যে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত : ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ তথা ভারতচন্দ্রের মৃত্যুর পর তেমন কোন পালাবদলের ইঙ্গিত বাংলা কাব্যসাহিত্যে ফুটে ওঠেনি। ভারতচন্দ্রীয় আদিরসের ফেনিল উচ্ছ্বাস, আর কবিওয়ালাদের উচ্চকিত উল্লাস বাংলা সাহিত্যে শুধুমাত্র সামান্য পরিবর্তনের রেশ এনেছিল। তারপর রঙ্গলাল এসে ঊনবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে সর্বপ্রথম নতুন কাব্যবস্তুর নান্দীপাঠ করলেন। মধুসূদন নতুন নতুন কুশীলব নিয়ে শুরু করলেন তাঁর রচনা। … বিস্তারিত পড়ুন

বাংলা কাব্যে মানকুমারী বসুরঅবদান

মানকুমারী বসু (১৮৬৩ খ্রীঃ-১৯৪৩ খ্রীঃ) উনিশ শতকের বাংলাদেশে স্ত্রী-শিক্ষা বিস্তার, স্ত্রীলোক-পাঠ্য পত্রিকা প্রকাশ (যেমন ‘মাসিক পত্রিকা’, ‘বামাতোষিণী’ ইত্যাদি) এবং নারী কল্যাণমূলক বিভিন্ন গল্প-উপন্যাস প্রকাশের পরমা ফলশ্রুতি হল মহিলা-কবিদের আবির্ভাব। এইসব কবিদের মধ্যে মধুসূদনের ভ্রাতুস্পুত্রী মানকুমারী বসু সহজাত কবি-প্রতিভা নিয়ে বাংলা কাব্যের জগতে আবির্ভূতা হয়েছিলেন। কাব্যের শ্রেণী ও বিষয়: সমালোচক শ্রীযোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত মানকুমারীর গীতি- কবিতাসমূহকে কয়েকটি … বিস্তারিত পড়ুন

চর্যাপদে মধ্যে সমকালীন সমাজ চরিত্রের যে পরিচয় পাওয়া যায় তা আলোচনা করো ?

চর্যাপদে সমকালীন সমাজ : বিশুদ্ধ সাহিত্য সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে চর্যাপদ রচিত না হলেও চর্যাপদের কবিগণ বাস্তব জীবনের বিভিন্ন চিত্র কে রুপক হিসাবে ব্যবহার করেছেন বিভিন্ন চার্জার পদগুলিতে। সমাজের বিভিন্ন রীতিনীতি সংস্কার সাহিত্যের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই উঠে আসে। প্রাচীন যুগের সময় কালে বাংলার জনজাতি বিভিন্ন শত্রুর দ্বারা আক্রান্ত হলে সে কাহিনী যে কোন সাহিত্যে উঠে আসবে না … বিস্তারিত পড়ুন

‘মানুষের ধর্ম’ গ্রন্থ অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের দার্শনিক মননের পরিচয় তুলে ধরুন।

‘রিলিজিয়ন অব ম্যান’ বা মানুষের ধর্ম নিয়ে হিববার্ট লেকচার  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৩০ সালের মে মাসে ম্যানচেস্টার কলেজ, অক্সফোর্ডে প্রদান করেছিলেন। তিনি যে ধারণাগুলি উপস্থাপন করেছিলেন তা ছিল তাঁর বহু বছরের চিন্তার চূড়ান্ত পরিণতি। ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব দ্বারা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন এবং তিনি  শারীরিক বিবর্তনকে অতিক্রম করে আধ্যাত্মিক বিবর্তন যথা ব্যক্তি মানবতার সীমা অতিক্রম … বিস্তারিত পড়ুন

‘মানুষের ধর্ম’ প্রবন্ধগ্রন্থ অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথের মানবতাবোধের পরিচয় দিন।

‘মানুষের ধর্ম’ বইতে রবীন্দ্রনাথ মানুষের ভিতর দুরকম ধর্মের অস্তিত্বের কথা বলেছেন। প্রথমটি নিতান্ত প্রাকৃতিক তথা জৈব ধর্ম, যে-ধর্মে শারীরিক প্রয়োজনই সব। মানুষের পূর্বপুরুষ অতীতকালে চার হাত-পায়ে চলাফেরা করেছে। উবু হয়ে চলবার কালে তাদের দৃষ্টি কেবল নিচের দিকেই নিবদ্ধ থেকেছে। তার পরে এক সময়ে মানুষ যখন চলাফেরার কাজ থেকে হাত দুটো মুক্ত করে উঠে দাঁড়াতে পেরেছে, … বিস্তারিত পড়ুন

‘যোগাযোগ’ উপন্যাসের গঠনশৈলী আলোচনা করে দেখান।

উপন্যাস সমাজ জীবনের দর্পন। সামাজিক মানুষ উপন্যাসের পাতায় যখন উঠে আসে তখন তার সামগ্রিকতা নিয়েই আসে। ব্যাক্তিমানুষের সামাজিকতা, পারিবারিকতা ও মানস অনুভব সৎ উপন্যাসের পাতায় যেমন করে প্রত্যক্ষ করা যায়, সুবৃহৎ সমাজের বহুকাল ব্যাপী প্রেক্ষাপটে তাকে প্রত্যক্ষ করা সাধারনের পক্ষে অসম্ভব। এমন কি অসাধারণ ব্যক্তির পক্ষেও সর্বাবস্থায় তার সুযোগ ঘটেনা। শিল্পীমন বহুযুগের বহুমানুষের মন-মানস মিলিয়ে … বিস্তারিত পড়ুন

‘বলাকা’ একটি গতিবাদের কাব্য- আপনাদের পাঠ্য কয়েকটি কবিতা অবলম্বনে বিষয়টি আলোচনা করুন।

বাংলা সাহিত্যের দিগন্ত বিস্তারী কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। কাব্যসম্ভারে বিষয় এবং আঙ্গিকে তিনি নবযুগের খ্রিস্টাব্দে তিনি বার বার নিজেকে বদলে ফেলেছেন, লেখায় এনেছেন নতুনত্ব। তবে তাঁর লেখা একটি ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তাঁর পরিচয় তাই সামগ্রিকতায়; যেন নদীর স্রোত বয়ে চলেছে-কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থাকে বলা যাবে না যে ‘এই রবীন্দ্রনাথ’। বলাকা … বিস্তারিত পড়ুন

2 days iot fundamentals with favoriot iot platform. New report : potomac yard arena may cause over an hour of crowding at nearby metro station. How to start living a minimalist life in an easy way.