HISTORY OF NORTH BENGAL

১৯৬৯ সাল থেকেই পৃথক রাজ্য়ের দাবিতে আন্দোলন ছড়িয়েছে। কখনও কামতাপুর, কখনও গ্রেটার কোচবিহার, কখনও এলাকা বদলে গিয়েছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ থেকে পৃথক হয়ে আলাদা রাজ্যের দাবির বাসনা সুপ্ত রয়েছে একটা বড় অংশের মানুষের মনে। তা নিয়ে হয়েছে নানা রকম আন্দোলন। কামতাপুর আন্দোলনের সৃষ্টি ১৯৬৯ থেকে পৃথক কামতাপুর রাজ্যের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। ’৯৬ সালে সংঘবদ্ধ আন্দোলনের … বিস্তারিত পড়ুন

আসামের খেন রাজবংশ (এছাড়াও খিয়েন রাজবংশ ) ছিল পূর্ববর্তী কামাতা রাজ্যের মধ্যযুগীয় রাজবংশ । কামরূপের পাল রাজবংশের পতনের পর , পশ্চিম অঞ্চল কামতা রাজ্যে পুনর্গঠিত হয় , যখন সন্ধ্যা তার রাজধানী কামরূপনগর থেকে কামতাপুরে স্থানান্তরিত করে প্রায় 1257 সালে, পূর্ব থেকে কাছারিদের সাথে ঘন ঘন সংঘর্ষের কারণে ।  সন্ধ্যা নিজেকে কামেশ্বর স্টাইল করেন এবং রাজ্যটি … বিস্তারিত পড়ুন

অথবা হুসেন শাহী বংশের সাংস্কৃতিক কৃতিত্ব  অথবা, বাংলার সাংস্কৃতিক জীবনে হুসেন শাহী রাজবংশের তাৎপর্য সংক্ষেপে আলোচনা করো ভূমিকা: বাংলার স্বাধীন সুলতানি আমলে আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজত্বকালে একাধিক কারণে স্মরণীয়। সামরিক কৃতিত্ব ও সাহিত্যের জন্য উজ্জ্বল হয়ে আছে। মূলত তিনটি কারণে হোসেন শাহী রাজত্ব খ্যাতি লাভ করেছে। প্রথমত এই সময় বাংলার সাম্রাজ্য সীমা বিস্তৃত হয়েছিল মধ্য … বিস্তারিত পড়ুন

–রাজা গণেশ  রাজশাহী জেলার ভাতুরিয়া ও দিনাজপুরের হিন্দু জমিদার গণেশ (মুসলিম ঐতিহাসিকদের রচনায়‘কন্স’ হিসেবে উপস্থাপিত) পনের শতকের প্রারম্ভে ইলিয়াসশাহী বংশের দুর্বল সুলতানের নিকট থেকে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে বাংলার রাজা হন। তাঁর জন্ম ও বংশ পরিচয় সম্পর্কে সঠিক কিছু জানা যায় না। গিয়াসউদ্দীন আজম শাহের রাজত্বকালের শেষের দিকে ফিরুজাবাদের ( পান্ডুয়া) ইলিয়াসশাহী রাজদরবারে যেসকল অমাত্য … বিস্তারিত পড়ুন

ভূমিকা: দ্বিতীয় মহীপালের রাজত্বকালে (১০৭০–৭১ খ্রি)কৈবৰ্ত দিব্যের নেতৃত্বে বরেন্দ্রভূমিতে যে বিদ্রোহ হয়েছিল তাকে কৈবৰ্ত বিদ্ৰোহ’ বলা হয়। সন্ধ্যাকর নন্দীর রামচরিত’ থেকে কৈবৰ্ত বিদ্রোহের কথা জানা যায়। কৈবর্ত বিদ্রোহের কারণ বিদ্রোহের কারণ:– কৈবৰ্তরা কেন বিদ্রোহ করেছিল তা নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবিরোধ আছে। প্রথমত:- পালরাজা রাজ্যপালের মন্ত্রী হন কৈবর্ত যশোদাস তারপর থেকে কৈবর্তদের রাজনৈতিক উত্থানের সূচনা হয়। … বিস্তারিত পড়ুন

-শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা বৌদ্ধদের কাছে অতি তাৎপর্যময় পুণ্যতিথি। এ পুর্ণিমা তিথিতে তথাগত বুদ্ধের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী ব্যাপক তাৎপর্য বহন করে। বিশেষ করে রাজকুমার সিদ্ধার্থের মাতৃগর্ভে প্রতিসন্ধী গ্রহণ, গৃহত্যাগ (মহাভিনিষ্কমণ), সারনাথের ঋষি পতন মৃগদাবে পঞ্চবর্গীয় ভিক্ষুদের নিকট ভগবান বুদ্ধের প্রথম ধর্মচক্র প্রবর্তন সূত্র দেশনা, শ্রাবস্তীর গন্ডম্ব বৃক্ষমূলে যমক প্রতিহার্য্য ঋদ্ধি প্রদর্শন, মাতৃদেবীকে ধর্মদেশনার জন্য তুষিত স্বর্গে … বিস্তারিত পড়ুন

ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা 1901 সালে কুচবিহার থেকে রংপুরে এসে ওকালতি শুরু করেন। যদি আহিলকার পদের চাকরী পেয়ে যেতেন হয়ত কোচ রাজবংশী সমাজ তিমিরেই থাকত, পন্চানন বর্মাও ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা হয়ে উঠতেন না।স্বর্গীয় ক্ষেত্রনাথ সিংহ মহাশয় রাজবংশী জাতির ইতিহাস লিখতে গিয়ে রাজা কান্তেশ্বর, বীর চিলা রায়, মহারাজা নরনারায়ণ ইত্যাদি কোচ রাজবংশী রাজাদের নাম উল্লেখ করেছেন। “চিলা রায় … বিস্তারিত পড়ুন

পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার এবং অসমের ধুবড়ি, কোকড়াঝাড়, বরপেটা, গোয়ালপাড়া ও বঙাইগাঁও জেলা নিয়ে ডুয়ার্স অঞ্চল গঠিত

মালদায় সাঁওতালদের ‘গান্ধীরাজ’ ঘোষণা-  এর প্রধান নেতা জিতু সাঁওতাল ছিলেন গান্ধীজির একজন মহান ভক্ত এবং তার সহকর্মী সাঁওতালদের মহাজনদের খপ্পর থেকে মুক্ত করার জন্য একটি সমবায় ব্যাঙ্ক চালু করার জন্য তাঁর ধারণা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।

নির্মানকাল আদিনা মসজিদ সুলতান সিকান্দার শাহ তার রাজত্ব কালে 1364 খ্রীঃ তৈরি করেন। তবে বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের মতে এই মসজিদের স্থাপত্যকাল বিভিন্ন রকম বলা হয়েছে। তবে যাই হোক এই মসজিদটি সেই সময় ভারতের সব থেকে বড়  মসজিদ হিসাবে পরিচিত ছিল। বিশালতা কথিত আছে যে এই মসজিদে একসাথে 1 লক্ষ তাদের নামাজ আদায় করতে পারত,  তবে না … বিস্তারিত পড়ুন