অপিনিহিতি কাকে বলে ? উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।

শব্দ মধ্যস্থ কোনো ব্যঞ্জন ধ্বনির পর যদি ই-কার বা উ-কার থাকে তবে সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যদি ব্যঞ্জন ধ্বনির আগে উচ্চারিত হয়ে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটায় সেটাই হল অপিনিহিতি। “শব্দের মধ্যে ই’ বা ‘উ’ থাকলে, সেই ‘ই’ বা ‘উ’ যথা—নির্দিষ্ট স্থানের আগেই উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে

সমীভবন কাকে বলে? সমীভবন কত প্রকার ও কি কি?

উচ্চারণের সুবিধার জন্য দুটি পাশাপাশি ভিন্ন বর্ণ একে অপরের প্রভাবে এক রকম হলে তাকে সমীভবন বলে। অর্থাৎ শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একটি অপরটির প্রভাবে সংগতি বা সমতা লাভ করলে, তখন তাকে সমীভবন বলা হয়। সমীভবন এর উদাহরণ: কর্ম > কম্ম, জন্ম > জম্ম, গল্প > গপ্প, পদ্ম > পদ্দ,  ধর্ম >  ধম্ম, বদজাত  > বজ্জাত, কঁদনা … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ সংজ্ঞা লেখোঃলোকনিরুক্তি অথবা স্বরভক্তি, সমীভবন, অপিনিহিতি ।

লোকনিরুক্তি :–     অচেনাকে চেনা ছকে ফেলতে আমরা চিরকালই পছন্দ করি। অচেনা শব্দকেও আমরা তাই চেনা শব্দের আদলে ঢেলে নিতে চেষ্টা করি। যেমন বিদেশি ভাষার অচেনা শব্দ Hospital (হসপিটাল) বাংলা ভাষায় প্রবেশ করে হাসপাতাল হয়ে গেছে। ‘পাতাল’ কথাটি আমাদের চেনা, তাই হসপিটাল হয়েছে হাসপাতাল। এই ধরনের পরিবর্তনের নাম লোকনিরুক্তি। তাহলে লোকনিরুক্তি কাকে বলে? উঃ- কোনো অপরিচিত … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাওঃ  সমীভবন, সংকর শব্দ

সমীভবন –  উচ্চারণের সুবিধার জন্য দুটি পাশাপাশি ভিন্ন বর্ণ একে অপরের প্রভাবে এক রকম হলে তাকে সমীভবন বলে। অর্থাৎ শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একটি অপরটির প্রভাবে সংগতি বা সমতা লাভ করলে, তখন তাকে সমীভবন বলা হয়। সমীভবন এর উদাহরণ: কর্ম > কম্ম, জন্ম > জম্ম, গল্প > গপ্প, পদ্ম > পদ্দ,  ধর্ম >  ধম্ম, বদজাত  > … বিস্তারিত পড়ুন

উচ্চারণস্থান অনুযায়ী বাংলা ব্যঞ্জনধ্বনিগুলির শ্রেণিবিন্যাস করো।

ব্যঞ্জনধ্বনির উচ্চারণ কী ভাবে হয় উৎপত্তিগত দিক দিয়ে স্বরধ্বনির সঙ্গে ব্যঞ্জনধ্বনির একটি মূলগত পার্থক্য রয়েছে। এই আলোচনায় আমরা সেই মৌলিক পর্থক্যটিতেই আলোকপাত করতে চেষ্টা করব। ব্যঞ্জনধ্বনির সংজ্ঞা হিসেবে বলা যায়: যে ধ্বনিকে উচ্চারণ করার জন্য শ্বাসবায়ুকে বাগ্যন্ত্রের কোথাও না কোথাও বাধা দিতে হয়, তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে। উচ্চারণ স্থান অনুসারে ব্যঞ্জনের শ্রেণিবিভাগ : বাংলার অধিকাংশ ব্যঞ্জন … বিস্তারিত পড়ুন

ধ্বনি পরিবর্তনের কারণগুলি উল্লেখ করো। এর প্রধান ধারাগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

বাংলা একটা প্রাণবন্ত চলমান ভাষা । বহু বছরের ধীর ও ধারাবাহিক বিবর্তনে বাংলা ভাষার বর্ণ ও সংযুক্ত বর্ণের মূল ধ্বনির নানা পরিবর্তন ঘটেছে । ধ্বনির পরিবর্তনশীলতা বাংলা ভাষাকে আরো আন্তরিক ও প্রাণবন্ত করে তুলেছে । এই পরিবর্তনের পিছনে যে যে কারণগুলি রয়েছে সেগুলি হল —(১) ভৌগোলিক পরিবেশ ও জলবায়ু, (২) উচ্চারণে অসাবধানতা ও উচ্চারণ-কষ্ট লাঘবের … বিস্তারিত পড়ুন

বহুব্রীহি সমাস বলতে কী বোঝো? দৃষ্টান্তসহ আলোচনা করো।

বহুব্রীহি সমাস :-  বহুব্রীহি নাম দ্বারায় এর পরিচয় বুঝা যায়। ব্রীহি শব্দের অর্থ ধান। তবে এ শব্দটি দ্বাার বহু ধান বোঝায় না বরং বহু ধান আছে এমন ধনী ব্যক্তিকে বোঝায়। যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোন পদকে বা অর্থ বোঝায় তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। বহুব্রীহি সমাসের ব্যাসবাক্যে সাধারণত যার, যাতে, যা ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ নীল কন্ঠ … বিস্তারিত পড়ুন

উদাহরণসহ উপসর্গ ও অনুসর্গ-এর পার্থক্যগুলো চিহ্নিত করো।

উপসর্গ ও অনুসর্গের মধ্যে পার্থক্যঃ ১। যেসব অব্যয় শব্দের নিজস্ব কোনো অর্থ নেই, কিন্তু অন্য শব্দের আগে যুক্ত হয়ে সে শব্দের নতুন অর্থ সৃষ্টি করে, সেসব অব্যয় শব্দকেই উপসর্গ বলে। পক্ষান্তরে যেসব অব্যয় বিশেষ্য ও সর্বনামের পরে বসে বিভক্তির কাজ করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বলে। ২। উপসর্গ নামবাচক বা কৃদন্ত শব্দের আগে বসে। পক্ষান্তরে অনুসর্গ বিশেষ্য … বিস্তারিত পড়ুন

টীকা লেখোঃ স্বরসংগতি।

স্বরসঙ্গতি –  একটি স্বরধ্বনির প্রভাবে শব্দে অপর স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে। অর্থাৎ দুইটি স্বরধ্বনির মধ্যে সঙ্গতি রক্ষার জন্য একটির প্রভাবে আরেকটি পরিবর্তিত হলে তখন তাকে স্বরসঙ্গতি বলি। যেমন- দেশি দিশি, বিলাতি>বিলিতি। স্বরসঙ্গতি এর প্রকারভেদ স্বরসঙ্গতি আবার ৫ প্রকার। যথাঃ ১) প্রগত ২) পৰাগত ৩) মধ্যগত ৪) অন্যোন্য ৫) চলিত বাংলায় স্বরসঙ্গতি।

বিভক্তি’ কী ও প্রধানত কতপ্রকার ? প্রতি প্রকার বিভক্তির তিনটি করে উদাহরণ দাও।

বিভক্তি কাকে বলে ? যে সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টি শব্দ বা ধাতুর শেষে সংযুক্ত হয়ে অর্থপ্রকাশ করে ,সেই সব বর্ণ বা বর্ণ সমষ্টিকে বিভক্তি বলে । যেমন – কে ,রে ,এর ইত্যাদি বিভক্তি কত প্রকার ও কি কি ? বিভক্তিকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায় ।যথা : শব্দ বিভক্তি ও ধাতু বিভক্তি ।

Bespoke kitchens dm developments north west. Gpj nxtgen infrastructure private limited. English songs lyrics.